বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে বেড়ে ওঠা ভারতীয় তরুণদের দিনগুলো কাটতো দ্বিধা-দ্বন্দ্বের এক দোলাচলে। সেই সময় ভারতীয় সমাজে একদিকে যেমন প্রাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার হতে থাকে, ঠিক অন্যদিকে প্রাশ্চাত্যের ছাঁচে গড়ে উঠতে
আরণ্যক আচার্য।। যতদূরসম্ভব করোনা পুঁজিবাদকে উদ্ধার করার একটি প্রকল্প ছিলো। কিন্তু সেই উদ্দেশ্য কতোটা ক্ষমতার হাতে থাকবে তা বলা মুশকিল। ঠিক যেভাবে কাশ্মীর মোটামুটি পরিকল্পিত পথে এগোলেও, তা কেন্দ্রিয় সরকারের
আরণ্যক আচার্য।। পুঁজির যে চারটে চলক, তার মধ্যে সব থেকে অস্বস্তিরটি ছিল শ্রম। শ্রমিকের ঘাম, অস্বচ্ছল অবস্থা, নোংরা ঘেটোতে থাকা, প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে ছুটি চাওয়া, শ্রমের মজুরি এবং অন্যান্য ভাতা বাড়ানোর
একটি তর্জনীর হুংকারে শত্রুর উপর ঝাপিয়ে পরা বীর সেনাদের রক্তে কেনা প্রিয় জন্মভূমি, জননীর সম্ভ্রমে কেনা শহীদের স্বদেশ। লালিত স্বপ্নের স্বাধীন ছাপান্ন হাজার বর্গমাইল। এ আমার দোয়েল-শ্যামা কোকিলের দেশ মাঝির